Saturday, January 31, 2009

ইস্টবেঙ্গল হারল মুম্বাই এফসির কাছে......

স্বরূপ বোস,কলকাতা,৩১শে জানুঃ ২০০৯ ঃ
জাতীয় লীগের খেলায় মুম্বাই এফসির কাছে ২-১ গোলে হারল ইস্টবেঙ্গল। প্রথমে ইস্টবেঙ্গলের ইয়াকুবু ইউসুভ ১৩ মিঃ মাথায় গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে নিয়ে গেলেও খেলার ৪৭ মিঃ মুম্বাই আই এফ সি র আভিশেখ যাদব গোল শোধ করে খেলায় সমতা ফেরান। শেষ লগ্নে ঠিক ৮৮ মিঃ মাথায় আবাল হামনড এর গোলে জয় লাভ করে মুম্বাই আই এফ সি।খেলার চুরান্ত ফল ইস্টবেঙ্গল - ১ মুম্বাই আইএফসি- ২ । আজকে হারার পর জাতীয় লীগ চ্যাম্পিয়নের দৌড় থেকে ছিটকে গেল ইস্টবেঙ্গল।ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের এই পারফরমেন্সের জন্য শাসক গোষ্টীর দিকে আঙ্গুল তুলেছে বিরোধী শিবির।
Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata




প্রতি ৫ জন একজন শিকার ধর্ষণ কিংবা ধর্ষণের চেষ্টার৷

জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন সারা বিশ্বে নারী নির্যাতন বন্ধে সবাইকে আরো জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন ৷ তিনি বলেন আমাদের উচিত অন্যায় ও নির্যাতনকে মেনে নেয়ার মানসিকতা পরিবর্তন করা উচিত্‌ ৷

জাতিসংঘের নারীর প্রতি সহিংসতা নির্মূল বিষয়ে আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে দেয়া ভাষণে বান এই মন্তব্য করেন৷
জীবনের সব ক্ষেত্রেই পুরুষের পাশাপাশি নারীর অবদান আজ স্বীকৃত৷ ঘরে বাইরে তো বটেই মহাকাশেও পৌঁছেছে নারীরা৷ কিন্তু তারপরও নারীর প্রতি সহিংসতা কিংবা নির্যাতন বন্ধ হয় নি আজও৷ জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন বলেন জাতিসংঘের হিসেবে, বিশ্বে প্রতি তিনজন নারীর একজন জীবনে কোন না কোন সময় মারধোর, জোরপূর্বক যৌন সম্পর্ক স্থাপন কিংবা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে৷ প্রতি ৫ জনের একজন শিকার হচ্ছে ধর্ষণ কিংবা ধর্ষণের চেষ্টার৷ বিশ্বব্যাপী পাচার হওয়া মানুষদের ৮০ শতাংশেরও বেশি নারী৷ প্রজনন অঙ্গচ্ছেদের শিকার ১৩ কোটি নারী৷ শুধু তাই নয়, বিশ্বে খুন হওয়া নারীদের অর্ধেকই প্রাণ হারিয়েছে তাদের সঙ্গীর হাতে৷
এই বাস্তবতায় পালন করা হলো নারীর প্রতি সহিংসতা নির্মূল বিষয়ে আন্তর্জাতিক দিবস৷ জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, এ ধরনের সহিংসতা গোটা সমাজেরই উন্নয়ন, শান্তি এবং নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করছে৷ আর এই অন্যায় রোধে আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং শাস্তি এড়ানোর পথ বন্ধ করার উপর জোর দিয়েছেন তিনি৷ নারীর প্রতি সহিংসতাকে খাটো করে দেখা, একে মেনে নেয়া কিংবা ক্ষমা করে দেয়ার মানসিকতার বিরুদ্ধে লড়াইয়েরও আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব৷
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ন্যাভি পিল্লায় এক বিবৃতিতে, বিশ্বব্যাপী নারীর প্রতি সহিংসতাকে বড় সমস্যা উল্লেখ করে বলেছেন, গত এক দশকে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গোতে লাখ লাখ নারী ধর্ষণ ও দাসত্বের শিকার কিংবা খুন হয়েছে৷ কিন্তু অপরাধীদের খুব কমই সাজা ভোগ করেছে৷ পিল্লায় গভীর উদ্বেগের সাথে জানিয়েছেন, কোন কোন সমাজে পুরুষরা সম্পূর্ণভাবে সচেতন যে তারা যদি স্ত্রী অথবা কন্যাকে মারধোর করে এমনকি হত্যাও করে, সেজন্য তাদের কখনোই আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে না৷
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থার এক রিপোর্টে দেখা গেছে, শারীরিক এবং যৌন নির্যাতনের শিকার নারীদের অধিকাংশই গর্ভকালীন জটিলতা এমনকি গর্ভপাত এবং শারীরিক নানা সমস্যা ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় ভোগে৷ নির্যাতন থেকে বাঁচতে অনেক নারীই আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়৷
তাই জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, নারীর প্রতি সহিংসতা কোন দেশ, সংস্কৃতি এবং সমাজেই কোন অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়৷ তাই প্রত্যেক দেশকে তাদের নিজস্ব কৌশলে এটি প্রতিরোধ করতে হবে৷



Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkatahttp://www.nriparentalcare.com/

ভগবতি ভারতী দেবী নমস্তেঃ সরস্বতি পূজা আজ বাঙ্গালীর ভ্যালেন্টাইন ডে...।




বঙ্গ জীবনে যদি কোন পূজা আক্ষরিক ভাবে, জীবনের অঙ্গে পরিনত হয়, অবশ্যই তা মাঘী পূর্ণিমা পঞ্চমী তিথির বানী বন্দনা । বাঙ্গালীর সাংগঠনিকতার ভিত্তি যেমন লুকিয়ে রয়েছে সরস্বতি পূজার মধ্যে,তেমনি বঙ্গ শিশুর আস্তে আস্তে যুবক হওয়ার মাইলস্টোনও এই পুজো। সংগঠক হিসাবে বাঙ্গালীর বেশ সুনাম। এই সুনামের হোম ওয়ার্ক বাঙ্গালী করেছে সরস্বতি পূজা পরিচালনার মাধ্যমে। পাড়ার মোড়ে যে বালক চাঁদা কেটে শুরু করে সরস্বতি পূজা,অভিজ্ঞতার পূর্ণতায় একদিন তার মাধ্যেমেই গড়ে ওঠে রাজনৈতীক দল। বাঙ্গালীর ছোট বালক থেকে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পেছনেও সরস্বতি ঠাকুরের অবদান সর্বাগ্রে। প্রথম বাড়ির বাইরে রাত জাগা। প্রথম বন্ধুদের সঙ্গে সিনেমা যাওয়া। প্রথম সিগারেটে সুখ টান। প্রথম প্রথমা কে পাওয়া। প্রথম প্রেম নিবেদন। প্রথম চুমু খাওয়া। আরো অনেক কিছুই বাঙ্গালী প্রথম শুরু করে মাঘী পূর্ণিমার এই শুভ লগ্নে। আসলে বসন্তের এই সুচনা লগ্নে মনেও যেন লাগে বসন্তের ছোয়া। কিশোর মন হঠাৎ কেঁপে ওঠে। অচেনা ভাবে ধুক-পুক করে ওঠে হৃদপিন্ডটা। কত অচেনা মনে হয় রোজ দেখা হওয়া সহপাঠিনী কে। সংকোচ হয় কথা বলতে। কথা শুরুর আগে ঝেড়ে নিতে হয় গলা । কথার ভূমিকা খুঁজতেও লাগে দু-মিনিট। মন চাইলেও বলা যায় না "সাড় "কথাটা। বিশ্বায়নের হাওয়ায় মার্কিন মুলুক থেকে এ দেশে ঢুকে পড়েছে ভ্যালেনটাইন-ডে । বাঙ্গালির ভালোবাসার দিন কিন্তু, সরস্বতি পূজা-ই থেকে গেছে। আবাল বৃদ্ধ -বনিতার একথা অস্বীকার করার উপায় নেই।
পাঁজি মেনে ফি বছর আসে এই দিন। যদিও পাঁজিতে ছাপা থাকে না-'' আজ বাঙ্গালির ভালবাসার দিন"।




Please visit vinnobasar sponsorer:Taking care of your parents in Kolkata http://www.nriparentalcare.com/

Friday, January 30, 2009

জমে গেলো ৩৩-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা

ভাস্কর ব্যানার্জী, ৩০জানু২০০৯ কলকাতাঃ চতুর্থ দিনের জনসমাবেশ দেখেই আন্দাজ করা গেল যে, আগামী দিনগুলিতে ভীড় কতটা বাড়বে৷ জমে গেলো ৩৩-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা। মঙ্গলবার ৩৩-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার উদ্বোধন করেছিলান পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য৷ সে দিনও উপচে পড়েছিলো জন সমাগম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতার মেয়র বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য, স্কটিশ জনপ্রিয় লেখক আলেকজান্ডার ম্যাকলস্মিথ প্রমুখ।কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা এবার বসেছে ই এম বাইপাসের ধারে মিলন মেলা প্রাঙ্গনে৷ মঙ্গলবার বিকেলে সেই মেলার উদ্বোধন করতে এসে মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের গলায় ছিল গত বছরের মেলা না হওয়ার বিষাদ৷ সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, ও আক্ষেপ করলেন সেই না হওয়া মেলা নিয়ে৷
এবারের ৩৩-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার থিম দেশ স্কটল্যান্ড৷ সে দেশের জনপ্রিয় রহস্য গল্প লেখক আলেকজান্ডার ম্যাকলস্মিথ তাঁর ভাষণ শুরু করলেন বাংলায় নমস্কার জানিয়ে৷ স্কটল্যান্ডের সঙ্গে কলকাতার যোগাযোগের কথা বলতে গিয়ে উল্লেখ করলেন শিক্ষাবিদ আলেকজান্ডার ডাফ-এর কথা৷ বললেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথাও৷ মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কলকাতা বইমেলার মাধ্যমে রাজ্যের ব্যবসায়িক দিকের বিকাশ যে হবে – সে কথা মনে করিয়ে দিয়েও বললেন বইয়ের মাধ্যমে জীবনের নানা উত্তর খোঁজার কথাও৷
এতো কিছুর মধ্যেও যে প্রশ্নটা বার বার মানুষদের ভাবাচ্ছে, তা হলো – আগামী বছর কোথায় হবে এই বইমেলা?
বইমেলা কোথায় হবে – সে সম্পর্কিত মামলাটি মহামান্য সুপ্রিম কোর্টে অ্যাডমিটেড হয় গত মে মাসে৷ কিন্তু এখনও সে মামলার কোন রায় বের হয়নি৷ আর কতো দিন ? কবে নাগাদ কলকাতার মানুষ পাবে এর সঠিক উত্তর ? পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের সম্পাদক ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় জানালেন যে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই পাওয়া যাবে তার উত্তর৷
পরিবেশবাদীদের বিরুদ্ধে ময়দানে ফিরে যাওয়ার এই যে মামলাটি গিল্ডের তরফ থেকে করা হয়েছিল –তার শুনানি সম্পর্কে গিল্ড কর্তৃপক্ষ কিন্তু অত্যন্ত ইতিবাচক৷
অবশ্য, মামলার রায় যদি নেতিবাচক হয় – তবে মিলন মেলাই কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার স্থায়ী ঠিকানা হবে বলে জানালেন তিনি৷ যদিও অন্য মহলের খবর, ময়দানে আবারো বইমেলা কিছুতেই হতে দেবে না সেনাবাহিনী৷
কলকাতার মানুষের আবেগে বই মেলা হয়তো একদিন ফিরে আসবে তার স্বস্থানে আশায় কলকাতাবাসি।
Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata
http://www.nriparentalcare.com/

জাতিসংঘের প্রশংসা পেল ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবা...


জাতিসংঘের মতে, গ্রামীণ স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতিতে তথ্য-প্রযুক্তি ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানকারী ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে ভারত যে সাফল্য অর্জন করেছে, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলির কাছে তা অনুকরণযোগ্য৷

জাতিসংঘের মহাসচিব বান-কী-মুনের বিশেষ উপদেষ্টা এবং জাতীয় গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশনের আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা প্যানেলের চেয়ারম্যান জেফরী সাকস গ্রামীণ স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির প্রশংসা করে এক্ষেত্রে বিনিয়োগ আরও বাড়ানোর এবং আফ্রিকাসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলির সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারিত করার সুপারিশ করেন৷
নতুন দিল্লীতে অনুষ্ঠিত পঞ্চম আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা প্যানেলের বৈঠকে তিনি বলেন, তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক গ্রামীণ স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানে ভারতের অভিজ্ঞতা এবং এই কাজে মোবাইল ফোনের কার্যকারিতা সম্পর্কে আফ্রিকা দেশগুলির অভিজ্ঞতা বিনিময়ে উভয় পক্ষই উপকৃত হবে৷ উল্লেখ্য, অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন কেনিয়া, মালাউই ও রুয়ান্ডার স্বাস্থ্য মন্ত্রীরা৷
জাতীয় গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশনের অর্থ ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ এবং জনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্যাদি দ্রুত বিনিময়ে ভারত তথ্য প্রযুক্তিকে যেভাবে কাজে লাগিয়েছে, অন্য দেশগুলির কাছে তা অনুকরণীয় বলে মন্তব্য করেন তিনি৷ তবে জনস্বাস্থ্য খাতে ভারতের ব্যয় বরাদ্দ, লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে এখনও অনেক কম৷
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অম্বুমণি রামডস, সামাজিক স্বাস্থ্যকর্মীদের ৫০০ টাকা করে বিশেষ ভাতা দেবার এবং অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিল নাড়ু ও আসামে, গ্রামীণ স্বাস্থ্যকর্মীদের মোবাইল ফোন দেবার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করলে, আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা প্যানেলের চেয়ারম্যান বলেন, মোবাইল ফোনে যোগাযোগ ও নজরদারী নেটওয়ার্ক উন্নত হবে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের ভাতা দেওয়ায় তাদের মধ্যে আসবে পেশাগত দক্ষতা৷ গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশনে প্রাতিষ্ঠানিক পরিষেবা গ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায়, ভারতে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হার হ্রাস পাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি৷ প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য, গ্রামীণ জনস্বাস্থ্যের উন্নতিতে, এবছরে আরও ১৫টি মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করা হবে বলে সরকার বুধবার ঘোষণা করেন৷














Please visit vinnobasar ponsorer:

Taking care of your parents in Kolkata

http://www.nriparentalcare.com/

মাত্র ৫০০ টাকায় ছাত্রদের ল্যাপটপ বিলি করার ব্যাবস্থা করছে কংগ্রেস সরকার

৩০শে জানু'০৯,কলকাতাঃ কিছু দিনের মধেয়্যই নির্বাচন। দামামা বেজেছে ভোটের। এরই মধ্যে চমকপ্রদ ঘোষনা করল কেন্দ্রীয় সরকার, ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার সুবিধার জন্য মাত্র ৫০০ টাকায় ল্যাপটপ বিলি করা হবে। এত কম দামে ল্যাপটপ বিলির এই ঘোষনা নজির বিহীন।
ফেব্রুয়ারীর শেষে নির্বাচন কমিশন ভোটের দিন ঘোষনা করবে। সরকারের এই ঘোষনা যে, আসন্ন ভোটকে কেন্দ্র করে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। তরুন এবং নতুন ভোটারদের কংগ্রেস মুখী করার জন্যই এই বিশেষ ব্যবস্থা।
পরিকল্পনা রুপায়নের ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে সরকার। বিশেষ এই ল্যাপটপ যাতে কম খরচে প্রস্তুত করা সম্ভব হয় তার জন্য আই.আই.টি মাদ্রাজের কারিগরী সহায়তা নেওয়া হয়েছে।
দুই ওয়ার্ড পাওয়ার ইম্পুট ও দুই জিবি মেমরি সহ এই ল্যাপটপ এর মেমরি বাড়ানোও সম্ভব। প্রযুক্তী গত ভাবে এটি সাধারণ মানের হলেও ভবিষ্যতে আপগ্রেট করা সম্ভব।
‘এই প্রকল্প রুপায়নের কাজ ইতিমধ্যেই আমরা শুরু করে দিয়েছি’। জানিয়েছেন উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রকের সেক্রেটারি আর.পি.আগরওয়াল।প্রায় কুড়ি হাজার কলেজ ও ইউনিভারসিটি ছাত্র-ছাত্রীর কথা চিন্তা করে এগচ্ছে সরকার। প্রায় ছেচল্লিশ হাজার কোটি টাকা এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হচ্ছে। এই প্রকল্প যে বিশেষ প্রভাব ফেলবে ভোটব্যাঙ্কে সে বিষযে সন্দেহ নেই।

Please visit vinnobasar

sponsorer:Taking care of your parents in Kolkata


বাঙালীর লজ্জাঃ দারিদ্র্যের তাড়নায় ভারত বর্ষের ৪৫% গণিকা সাপ্লাই হচ্ছে পশ্চিম বঙ্গ থেকে

৩০শে জানুয়ারি ২০০৯ বিকেল ৪টে কলকাতাঃ রাজ্যে নারীপাচারের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে উদ্বেগজনক ভাবে। অধিকাংশ নারী পাচারের দালালচক্র, কলকাতা মহানগরী এবং শহরতলীতে, রমরমিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে ব্যাবসা। এটা যে অত্যন্ত লজ্জাজনক ও আশঙ্কার,সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।
দেহব্যবসার জন্য ৩৫টি শহরে যে সংখ্যক মেয়ে বিক্রি হয়, তার ৫০ শতাংশই হয় কলকাতা থেকে। আর যে সংখ্যক মেয়ে কেনা হয়, তার মধ্যে ৪৭.৪ শতাংশ কেনা হয় কলকাতা থেকে। নাবালিকা মেয়েদের পাচারের প্রায় ৪৫.৫ শতাংশই চলে কলকাতার মধ্যে দিয়ে।
কলকাতায় ২১টি যৌনপল্লী আছে। উত্তর কলকাতার সোনাগাছি,রামবাগান,দক্ষিন কলকাতার কালীঘাট,বউবাজারে হারকাটা গলি এলাকায় আমরা প্রায়শ দেখতে পাই ১৩ থেকে ১৫ বছরের মেয়েদের।যাদের বেশীর ভাগ বাংলা দেশী বা পশ্চিম বঙ্গের সীমান্তবর্তী এলাকা বঁনগা,বসিরহাট অঞ্চলের মেয়েরা।সমীক্ষায় ধরা পড়েছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলিকে এড়িয়ে লোকালয়ের মধ্যে বাড়ি ভাড়া করে পাচারকারীরা । আর পাচারের অন্যতম প্রধান করিডর হাওড়া ও শিয়ালদহ স্টেশন। সব মিলিয়ে কলকাতা মহানগরি হয়ে উঠেছে নাবালিকাদের পাচারের কেন্দ্র।
দালালরা দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে অপেক্ষাকৃত বয়স্ক মহিলাদের, কিশোরী ও নাবালিকাদের ‘ট্যাপ’ করার কাজে লাগায়। মেটিয়াবুরুজ ও গার্ডেনরিচ এলাকায় এই ধরণের একটি ঘটনা নজরে এসেছে।
বন্দর থানা এলাকার সায়রা বিবির ১৫ বছরের মেয়ে মমতা পাড়ারই অন্য একটি মেয়ের সঙ্গে উধাও হয়ে যায়। খোঁজ খবর নিয়ে সায়রা বিবি জানতে পারেন, দুটি মেয়েকেই মুম্বাইয়ে পাচার করে দেওয়া হয়েছে। পাচারকারী এলাকার পরিচিত মুখ। সায়রা বিবিদের বস্তিতে প্রায়ই তার আসা-যাওয়া ছিল। মেয়ের কথা জিঞ্জাসা করায় দালালরা উল্টে সায়রা বিবির উপরে চাপ দিতে শুরু করে। দালালরা তাকে বলে, “আরও চার পাঁচটা মেয়েকে তাদের হাতে তুলে দিতে পারলে তোমার মেয়ে কোথায় আছে জানাব। মেয়ে পিছু ১০ হাজার টাকা করেও দেব”।
রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তেও এরকম ঘটনা নজরে এসেছে।
এরকমই আরেকজন অভাগী রোখসানা। রোখসানা যখন তাঁর করুণ পরিণতির কথা জানাচ্ছিল তখন সে অঝোর ধারায় কাঁদছিল৷ ১৪ বছর বয়স্কা রোখসানা ‘খালার’ সঙ্গে দার্জিলিং-এর উত্তরে বসবাস করে৷
অন্যান্য সব বাচ্চাদের মত হাসি-খুশির পরিবেশে রোখসানার শৈশব কাটেনি৷ অনেক ছোট বয়স থেকেই তাঁকে পরিশ্রম করতে হয়েছে৷ রোখসানা জানালো, আমার খালা জানতেন যে আমি বাড়িতে কাজের মেয়ে হিসেবে কাজ করতে চাইনি৷ খালা তাঁর বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়েছেন কিন্তু আমাকে জোর করে বাড়ির যাবতীয় কাজ করান তিনি৷ আমারও ইচ্ছে করত স্কুলে যেতে৷ আমি সবসময়ই পড়াশোনা করতে চাইতাম৷

১২ বছর বয়সে রোখসানা পালিয়ে যায় এবং সীমান্ত পুলিশ তাঁকে ধরে ফেলে৷ তখন রোখসানাকে বলা হয় তাকে স্কুলে পাঠানো হবে, এমন জায়গায় তাকে রাখা হবে যেখানে তাকে নিজের মেয়ের মত দেখা হবে৷ বাস্তবে হয়েছে ঠিক এর উল্টো৷ রোখসানার ওপর শারীরীক এনং মানসিক নির্যাতন করা হয় প্রচন্ডভাবে৷ প্রায় ছয় মাস তার ওপর চলে এ ধরনের অত্যাচার৷ এরপর একটি সাহায্য সংস্হা রোখসানাকে উদ্ধার করে৷

বাদামী চোখের মেয়েদের কোলকাতার মত শহরে বেশ চাহিদা, দিল্লী মুম্বাই তো রয়েছেই৷ বিভিন্ন ধরনের চাকরির লোভ দেখিয়ে এসব মেয়েদের আটকে ফেলা হয়৷ এদের বিক্রি করা হয় ভারতের অসংখ্য পতিতালয়ে৷ এমনকি গৃহস্থালীর কাজের জন্য বিভিন্ন বাড়িতেও তাদের বিক্রি করা হয়৷ চালানো হয় অন্যায়- অত্যাচার৷

২০ বছর বয়স্কা এলা জানালো, ‘আমার মায়ের টাকা-পয়সার প্রতি তার ভীষণ লোভ৷ যে কারণে আমার জন্য সে কাজ খোঁজা শুরু করে৷ একদিন একটা লোক আমার মায়ের কাছে এসে বলে যে আমাকে এক বাড়িতে কাজ করতে হবে৷ এর পরিবর্তে প্রতি মাসে দেড় হাজার টাকা আমাকে দেয়া হবে৷ আমরা মা অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে রাজী হয় এবং আমাকে সেই লোকটির সাথে পাঠায়৷ আমি কিছুতেই যেতে চাইনি কিন্তু মা আমাকে জোর করে পাঠিয়ে দেয়৷’

তবে এলার জন্য কোন গৃহস্থালীর কাজ অপেক্ষা করছিল না অপেক্ষা করছিল পতিতালয়ের অমানবিক জীবন৷ আচমকা একদিন সেখানে পুলিশ হামলা চালায়৷ এলা ভাবছিল হয়তো তাদের রক্ষা করা হবে কিন্তু সে গুড়ে বালি৷
কি ঘটে ছিলো শুনুন এলার মুখথেকেই, ‘পুলিশ আমাদের সাহায্য করেনি৷ তারা আমাদের পতিতালয়ে ফিরিয়ে নিয়ে আসে৷ যদিও আমরা বার বার বলছিলাম যে আমরা বাড়ি যেতে চাই৷ পতিতালয়ে ফেরার পর আমাদের নতুন করে চুল কেটে দেয়া হয়, নতুন পোশাক দেয়া হয়’
দেহ ব্যবসায়ে কলকাতার ইতিহাস দীর্ঘদিনের। পশ্চিমবঙ্গ ও ভিন রাজ্য থেকে পাচার হয়ে আসা মেয়েদের এক বড় অংশই এখানে ঠাঁই পায়। তাছাড়া, কলকাতায় রয়েছে দেহ ব্যবসার অসংখ্য অস্থায়ী কেন্দ্র। সব মেয়ে যে ‘পাচার' হয়ে যৌনপল্লিতে ঠাঁই পাচ্ছে তা নয়। অনেকেই যৌনকর্মীর পেশা বেছে নিচ্ছেন আর্থ-সামাজিক অবক্ষয়ের কারণে। অনেক ক্ষেত্রে পাচার হয়ে আসা মহিলারা তথাকথিত পুনর্বাসনের পরেও যৌনপল্লিতে ফিরে যাচ্ছেন। দারিদ্র তাদের ঠেলে দিচ্ছে পুরনো পেশায়। আর তারা নারী পাচার ঠেকাতে চাইলেও রেহাই পাচ্ছে না।
পাচার হওয়া নারী বা শিশু যদি ফিরে আসে - তাহলেও বিভিন্ন রকম সামাজিক সমস্যার সম্মুখীন হয় তারা৷ কারণ, তখন তারা আর মানুষ নয়, পরিণত হয়েছে ভিক্টিমে !
এই নারী পাচার রোধে বিশ্বব্যাপী নানা রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ঠিকই৷ কিন্তু, তারপরও এই আদম ব্যবসাকে ঠেকানো যায় নি৷ বরং বিশ্বায়ন এবং মুক্ত অর্থনীতির সংস্পর্শে এসে নারী পাচার পরেছে নতুন মুখোশ৷ পেয়েছে নতুন নাম৷
সাম্প্রতিকতম একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, যে নারী পাচার প্রধানত এশিয়ার গরিব দেশগুলিতেই হয়ে থাকে৷ ভারত-বাংলাদেশ তো বটেই থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, কাম্বোডিয়াতেও নারী পাচারের ঘটনা নতুন নয়৷
লজ্জা হয়, যখন দেখি আমাদেরই দেশের মানুষরা সারা দুনিয়ায় নারী ও শিশুদের ওপর যৌন পীড়নে অংশ নিচ্ছে৷ ভ্যোগ্য পন্যে পরিনত হচ্ছে আমাদের নারীর আত্মসন্মান। হাজার হাজার মেয়েদের গণিকাবৃত্তির কাজে লাগানোর জন্য আমাদের দেশ থেকে পাচার করা
হচ্ছে নারী৷পাচার চলছে৷ চলছে পতিতাবৃত্তি, যৌন পর্যটন, বিভিন্ন বাধ্যতামূলক শ্রম৷ চলছে নারীদের রক্ষিতা, ক্রীতদাস বা যৌন ছায়াছবি বা পত্রপত্রিকায় নগ্ন মডেল হিসেবে ব্যবহারের ঘৃণ্য কাজ৷

Please visit vinnobasar sponsorer:

Taking care of your parents in Kolkata


Thursday, January 29, 2009

আজ জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর তিরোধান


আজ জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর তিরোধান
দিবস.........

আজ ৩০শে জানুয়ারী জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর তিরোধান দিবস সারা ভারত জুড়ে পালিত হচ্ছে...।। ভিন্নবাসরের পক্ষে আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য...।।
স্বরুপ বোস,কলকাতা

নারী কেন নগ্নতা প্রীয়া……


নারী কেন নগ্নতা প্রীয়া……

যে নারী শরীরের আকর্ষন যুগ যুগান্তর ধরে পুরুষের হৃদয়ে উত্তাল কম্পাঙ্ক তাকে ব্যাতিব্যস্ত করে রেখেছে। যে নারী শরীর এক ঝলক দেখার স্বপ্নে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছে যুবা দুই চোখ।। যদি সেই পুরুষ কুলের কাছে এইরকম একটা তথ্য প্রকাশিত হয়,যে-‘নারী নগ্নতা প্রদর্শন করতে ভালোবাসে’। তাহলে তাদের হৃদয় কি পলকের জন্য স্তব্ধ হয়ে যাবে!
হৃদয় আলোড়ন করা এই তথ্যটি আবার প্রকাশ করেছেন একজন ললনা।
‘অনেক সমীক্ষার পর আমি এই সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছি যে নারীরা তার শরীর প্রদর্শন করতে পছন্দ করে। সুডল শরীরের আধীকারিনী এই কাজটা করেন আরো বেশি।
বক্তব্য টি লাওরি রেডমন্ড-এর। যিনি তার বই ‘ফিল গুড ন্যাকেট’ –এ বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছেন রমনী মনের মনিকোঠায় লুকিয়ে রাখা এই মনভাবের প্রসঙ্গ।
‘যারা নগ্ন থাকতে লজ্জা পায় শুধু তাদের মনে জোর বাড়াতে নয়; এই বই প্রকাশ করা হয়েছে নগ্ন থাকার আনন্দ উপভোগ করার চাবিকাঠি পাঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার উদ্দেশ্যে’।
বইটির এই শিক্ষামূলক দিকটিও তুলে ধরেছেন এডমন্ড। সবিস্তারে আলোচনা করেছেন তার বইয়ের গুনাগুন।
প্রশ্নঃ একটা বিষয়ে প্রথমে পরিস্কার হওয়া প্রয়োজন দরকার, আপনার বইকি একটা নগ্নতার বিপ্লব করার উদ্দেশ্যে প্রকাশিত হয়েছে?
রেডমন্ডঃ না। একেবারেই নয়।আমি শুধু একটা সত্য সবার সামনে প্রকাশ করেছি।যে সুন্দর দেহের অধিকারিনী নারি তার শরীর প্রদর্শন করতে ভাল বাসে।বিশেষ ছলা কলা আশ্রয়ে তারাই কর্মটি করেও চলে।এতে সে মজা পায়,আকর্ষন আদায় করে এবং স্বচ্ছন্দ উপভোগ করে।
প্রশ্নঃ এটা খুব চাঞ্চল্য কর তথ্য!

রেডমন্ডঃ হ্যাঁ অবশ্যই । তবে প্রকাশ্যে ‘নগ্নতা’ কথাটা কানে শুনতেও নারী লজ্জা পায়।আমি আমার বাচ্ছাদের স্কুলে এক বার গেছিলাম।সেখানে অন্যান্য বাচ্ছাদের মায়েদের সাথে আমার পরিচয় হল।কথায় কথায় তারা জানতে চাইল আমি কি করি।আমি লেখিকা শুনে তারা আমার কাছে এগিয়ে এল।জানতে চাইল আমার বইয়ের নাম।“ফিল্ড গুড ন্যাকেট”! নামটা শুনে তারা যেন মুখ লোকাবার জায়গা পায় না।
প্রশ্নঃ তাদের এরকম আচরনে আপনি অবাক?
রেডমন্ডঃ না। ঠিক অতটা নয়।আসলে এটা সমাজে নতুন কিছু নয়।আমি এটা কে “নগ্ন ভয়” বলি।এটা বেশ কিছু মানুষের মধ্যেই আছে ।এটা আত্মবিশ্বাসের অভাব বলতে পারেন।কিন্ত এটা কাটিয়ে ওঠা খুব জরুরী।
প্রশ্নঃ লওরি এই ব্যাপারটা আপনি কাটালেন কি করে?
রেডমন্ডঃ একদম শুরু থেকে। ছোট বেলা থেকেই নিজেকে নগ্ন রাখতে পছন্দ করতাম।আমার ছোট বেলা কেটেছে নিউ অরলিয়ান্সে।মাত্র ৬ বছর বয়সে আমার প্রথম নগ্ন ছবি এখনও আমার টেবিলে রাখা আছে।আমার সুন্দর ছোট বেলায় ফিরে যেতে হলে এখনও আমাকে নগ্নতার আশ্রয় নিতে হয়।
প্রশ্নঃ নগ্ন থাকতেও পছন্দ করলেও মহিলারা শরীর প্রদর্শনে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন।ব্যাপারটাকে মন অবোধগম্য নয় কি??

রেডমন্ডঃহ্যাঁ,বিষয়টি ঠিক এরকমই ধোঁয়াটে।আসলে নারি তার শরিরের গঠন খুব দুশ্চিন্তাগ্রস্থ।‘জিরো’ ফিগার মাথা যেন তার মাথা কাটা যায়।প্রত্যেকের ভিতরে যে তার নিজস্ব একটা সৌন্দর্য রয়েছে,এটা তারা বিশ্বাসই করতে চায় না।আর ঠিক এই জায়গা থেকে তার মনে জন্মায় একটা হীনমন্যতা বোধ।এই হীনমন্যতা তাকে নগ্ন থাকতে বাধা দেয়।স্থুল দেহ তাদের মনের মধ্যে তৈরি করে একটা অবাস্তব লজ্জা।এটা কাটিয়ে তোলাটা প্রয়োজন।একটা “বোল্ড নেসে” ভরা জীবনই জীবনের মজা উপভোগ করতে পারে।
প্রশ্নঃ বয়সের কারনে অনেক সময়... ??
রেডমন্ডঃ হ্যাঁ,তবে এটাও অন্যরকমের হীনমন্যতা।আমি ব্যক্তি গত ভাবে একজন প্রফেসর কে জানি যিনি ৫০ বছর বয়স্ক হবেন। জীবনে বহু বার বহু মহিলার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করার অভিজ্ঞতা তার আছে।তিনি বলেন একটা কুড়ি বছরের মেয়ের থেকে এক জন ৪০ বছরে মহিলা যৌন সঙ্গি হিসাবে অনেক বেশি পারদর্শীনী।কারন এই খেলায় অনেক বেশি অভিজ্ঞ।
প্রশ্নঃ তাহলে হীনমন্যতার কারনেই নারি নগ্ন হতে পারে না যদিও নগ্ন থাকতে সে খুব পছন্দ করে??
রেডমন্ডঃ এই হীনমন্যতা তাদের মনের জোরে কাটানো উচিত।আর ফ্যাট কমাতে কিছু সহজ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।আরেক টা বিষয়ে তাদের সতর্ক হওয়া উচিত।অনেয্যর সাথে নিজের তুলনা টানা,এটাও হীনমন্যতার বড় কারন।
প্রশ্নঃ হ্যাঁ,আমার বই তাদের মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এই সব অন্ধকারকে আলোকিত করবে।শেখাবে বাঁচার মতন বাঁচা।
Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata

৪৫দিনে ২ বারঃকমল পেট্রোল- ডিজেলের- রান্নার গ্যাসের দাম......

Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata
http://www.nriparentalcare.com/

৪৫দিনে ২ বারঃ পেট্রোল ডিজেলের সাথে কমল রান্নার গ্যাসের দাম......। মাঝরাতের সুখবর

কলকাতা,২৯।০১।০৯ . কিছু দিন আগেই দাম কমে ছিল পেট্রোল ডিজেলের। ৪৫ দিনের মধ্যে কমল আবার সঙ্গে বোনাস রান্নার গ্যাসদাম কমল ২৫ টাকা সিলিন্ডার পিছু।
মাঝরাতে ঘোষনা করলেন সরকারকায্যকর মধ্য রাত্রেই।গৃহস্থ পেলো সস্বস্তির এক সকাল।
সন্ধ্যায় ক্যাবিনেট কমিটির বইঠকে স্থির হয় কমানো হবে পেট্রোল ডিজেলের দামসিদ্ধান্ত হয় গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ও কমানো হবেলাল ফিতের গেরোয় দাম কমানোর এই সিদ্ধান্তের আটকে না রেখে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কায্যকর হয় এই নতুন দাম।
ভোটের দামামা বেজেছে লোকসভায়। ভোটের আগে গৃহস্থ কে স্বস্তিদানের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব ভোট বাক্সে পড়বে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।

Wednesday, January 28, 2009

‘কলম্বয় পৌছলে প্রনব মুখার্জী......


















‘কলম্বয় পৌছলে প্রনব মুখার্জী......।’
ভাস্কর ব্যানার্জী,
কলকাতা,সন্ধ্যা ৭ টা।
প্রধান মন্ত্রী অসুস্থ। দেশ চালানোর দায়িত্ব এখন তারই উপর। তুখোর ব্যাস্ততা। তবুও দেড় লাখ নিরিহ মানুষের স্বার্থে, কলম্বয় ছুটলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী প্রনব মুখার্জী।
কলম্বয় শ্রীলঙ্কা রষ্ট্রপতী মহিন্দ্র রাজপক্ষীর সথে বৈঠকের উদ্দেশ্যেই প্রনবের এই সফর। দেড় লক্ষ্য নিরিহ মানুষের স্বার্থে, যারা শ্রীলঙ্কা সরকার আর এল.টি.টি র যুযুধান লড়াইয়ে বিপর্যস্ত, বিদ্ধস্ত ও অসহায় ।
নিরিহ উত্তর শ্রীলঙ্কা বসিদের নিরাপত্তা, খাদ্য,ও চিকিৎসা ব্যাবস্থা নিতে শ্রীলঙ্কা সরকারকে বলাই প্রনবের এই সফরের উদ্দেশ্য।
এল.টি.টি সুপ্রিম প্রভাকরন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধী হত্যায় মুল আভিযুক্ত। প্রভাকরন ধরা পড়লে তাকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার দ্বাবিও জানিয়েছে নতুন দিল্লি।তবে নিরিহ মানুষেরূর দুর্ভোগের মাসুলে ভারত যে সন্ত্রাস দমন চায়না, তা পরিস্কার হল প্রনবের যুগান্তকারি এই পদক্ষেপে।






Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata
http://www.nriparentalcare.com/

সন্ত্রাস দমনের নামে আরেক সন্ত্রাস……।

Please visit vinnobasar sponsorer: Taking care of your parents in Kolkata www.nriparentalcare.com




সন্ত্রাস দমনের নামে আরেক সন্ত্রাস……।



ভাস্কর ব্যানার্জী, কলকাতা,সন্ধ্যা ৭ টা।

ভারতের জ্বলন্ত সমস্যা সন্ত্রাসবাদ। সন্ত্রাসবাদকে ধবংস করার পন নিয়েছে ভারতবর্ষ।তবে সন্ত্রাসবাদীকে নির্বিচারে হত্যা করেই দমন হবে না সন্ত্রাসবাদ। সন্ত্রাসবাদীর মন থেকে মুছে ফেলতে হবে ''সন্ত্রাসবাদ''। এটাই সঠিক ও একমাত্র পথ। এর অন্যথায় শুধু হিংসা-রক্ত-আর মানবাধিকারের ধর্ষন। যেমন টা হল এল,টি,টি-,দমনের নামে শ্রীলংকায়।








































































































জাতীয় লীগের পরবর্তী খেলা.........


নিতাই মন্ডল,কলকাতা,বিকাল ৪টা

জাতীয় লীগের পরবর্তী খেলা.........

৩১।০১।০৯ মুম্বাই এফ সি - ইস্টবেঙ্গল
৩১।০১।০৯ ভাস্কো এ, সি - জে,সি,টি
৩১।০১।০৯ মহমেডান স্পোটিং - স্পোটিং গোয়া
০১।০২।০৯ মোহন বাগান - এয়ার ইন্ডিয়া
০১।০২।০৯ চিরাগ ইউঃ - মাহিন্দ্র ইউঃ
০১।০২।০৯ ডেম্পো স্পোটিং - চার্চিল ব্রাদার্স
Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata

Tuesday, January 27, 2009

প্রজাতন্ত্র দিবসের ষাট বছরে কি পেলাম কি হারালাম ...।

























































































































প্রজাতন্ত্র দিবসের ষাট বছরে কি পেলাম কি হারালাম ...।

ষাট বছর পেরলো গনতন্ত্র।ষাট বছর মানে একটা যুগ।২৬শে জানুয়ারী ১৯৫০ যে শিশু জন্ম নিয়েছিল এই ভূমিতে ,বাল্য-কৌশর যৌবন পেরিয়ে আজ তার অবসর নেওয়ার পালা।শত শত বছরের কর্মযজ্ঞে একটা দেশ গড়ে ওঠে। কথাটা ধ্রুব সত্য হলেও,একবার ফিরে দেখা প্রয়োজন ষাট বছরে প্রজাতন্ত্রের জন্য ভারতের প্রজারা কি করতে পারলো।
১। প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি
২। ওয়ার্ল্ড কাপ ক্রিকেট জয়।
৩।অলিম্পিক ২০০৮ তিনটে সোনা
৪। পোখরানে পরমানু বিস্ফোরন
৫। চন্দ্রযান পেরন
৬। রাকেশ শর্মার মহাকাশ ভ্রমন।
৭। নোবেল পুরস্কার মাদার টেরিজা ও অর্মত্য সেন।
৮। সত্যজিত রায়ের অস্কার
৯। বাংলা দেশ গঠনে ভারতের সহযোগিতা
১০। তথ্য প্রযুক্তির দুয়ার খুলে দিলেন রাজীব গান্ধী।
৬০বছরে বিপর্যয়
১। বাবরি মসজিদ ধ্বংস
২। নিজের দেহ রক্ষীদের গুলিতে প্রান দিলেন ইন্দিরা
৩। আত্মঘাতী হামলায় রাজীব গান্ধীর মৃত্য
৪। পাক আক্রমন কার্গিল যুদ্ধ
৫। চিনের ভারত আক্রমন
৬। পার্লামেন্টে উগ্রবাদী হামলা
৭।মুম্বাইএ সন্ত্রাসবাদী হামলা
৮। মাওবাদীদের উত্থান
৯। গোধরা কান্ড


Please visit vinnobasar sponsorer:
Taking care of your parents in Kolkata