
দিলীপ সাউ,কলকাতা,১৩ই এপ্রিল'০৯
আর মাত্র কয়েকটা দিন। লোকসভা ভোটকে কেন্দ্র করে সাজ সাজ রব। কিন্তু মুশির্দাবাদের কংগ্রেসের অবস্থা ছন্নছাড়া। নিচু তলার কংগ্রেস কর্মীরা এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না তারা কি করবেন। কারন, কারন সেই একই ;অধির-মান্নান দ্বন্দ। দু দিন আগে বিপরীত মেরুতে অবস্থানরত দুই নেতা এক সাথে মিটিং করলেন,
হাতে হাত মিলিয়ে প্রেস ডেকে ফটো তুললেন। কিন্তু তার পরেই সব স্তব্ধ। কোথাকার জল কোথায় গড়ালো কে জানে মাঝখান দিয়ে ভেসে গেলো মুশির্দাবাদ কংগ্রেস।
মুশির্দাবাদের বহু গ্রাম পঞ্চায়েত, জেলা সমিতি কংগ্রেসের শাসনাধীন কিন্তু তবুও এই অঞ্চল গুলিতে চোখে মিলছে না একটিও কংগ্রেসের পতাকা। কর্মীর অভাব নেই। অভাব কর্মীদের মনবলের। অধীরের গোসায় যদি তোলপাড় হয়ে যায় সবকিছু তাই সাহস করে ‘মান্নান হুসেনকে হাত চিহ্নে ভোটদিন’ কথাটা লিখতে পারছেননা তারা। এই অন্তঃসংঘাত প্রকাশ্যে চলে আসে গত লোকসভা নিবার্চনের পর থেকে। মুশির্দাবাদ জ়েলা কংগ্রেসের সভাপতি অধির রঞ্জন চৌধুরীর সাথে মান্নান হুসেনের দ্বন্দ আজীবন। অধির রঞ্জন আর মান্নান হোসেন দুজনেই ছিলেন সোমেন অনুগামী। দুইজনের মধ্যে কে তৎকালীন রাজ্য কংগ্রেস সভাপতির কাছের মানুষ হবেন সেই নিয়ে চলতো মৃদু উত্তেজনা। সোমেন অধিরকে বিধান সভার টিকিট দেন। তখন মমতা প্রকাশ্যে এর প্রতিবাদ করেন। খোলা মঞ্চে আত্মহত্যা পযর্ন্ত করতে যান। কিন্তু তবুও অধির কে এগিয়ে নিয়ে চলতো সোমেন। দলের মধ্যে ও বাইরে অধিরের শত সমালোচনাকে পাশে রেখে রাজনৈতীক ভাবে অধির চৌধুরীকে সাহায্য করতে কখনো কসুর করেননি সোমেন। তবে অধির শেষ পযর্ন্ত সোমেনের এই সাহায্যের কতটা প্রতিদান দিয়েছিলেন তা আজও বিশ্ময়ের মোড়কে বাঁধা। হঠাৎ সোমেন মিত্রকে পাশ কাটিয়ে অধির হয়ে উঠলেন প্রিয়রঞ্জন ভক্ত। অধিরের এই পরিবতর্নকে কাজে লাগালেন মান্নান। মান্নান আস্তে আস্তে হয়ে উঠলেন মুশির্দাবাদে সোমেনের প্রতিনিধি। আর তার চরম রাজনৈতিক শত্রু রইল অধির রঞ্জন। অধির ও মান্নানের এই দ্বন্দ এখন এমন পযার্য়ে পৌছেছে যে মুশির্দাবাদে কংগ্রেস দলের উর্দ্ধে স্থান পেয়েছে এই অধির-মান্নান ‘লবি বাজি’। দল মুশির্দাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী মান্নান হোসেন কে করলেও, মুশির্দাবাদের জেলা সভাপতি,বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী এবং মুশির্দাবাদের লোককথিত বেতাজ বাদশা অধির রঞ্জনের অদৃশ্য অঙ্গুলি নির্দেশে স্তব্ধ হয়ে রয়েছে মান্নান হুসেনের ভোট প্রচার পব।
আর মাত্র কয়েকটা দিন। লোকসভা ভোটকে কেন্দ্র করে সাজ সাজ রব। কিন্তু মুশির্দাবাদের কংগ্রেসের অবস্থা ছন্নছাড়া। নিচু তলার কংগ্রেস কর্মীরা এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না তারা কি করবেন। কারন, কারন সেই একই ;অধির-মান্নান দ্বন্দ। দু দিন আগে বিপরীত মেরুতে অবস্থানরত দুই নেতা এক সাথে মিটিং করলেন,
হাতে হাত মিলিয়ে প্রেস ডেকে ফটো তুললেন। কিন্তু তার পরেই সব স্তব্ধ। কোথাকার জল কোথায় গড়ালো কে জানে মাঝখান দিয়ে ভেসে গেলো মুশির্দাবাদ কংগ্রেস।
মুশির্দাবাদের বহু গ্রাম পঞ্চায়েত, জেলা সমিতি কংগ্রেসের শাসনাধীন কিন্তু তবুও এই অঞ্চল গুলিতে চোখে মিলছে না একটিও কংগ্রেসের পতাকা। কর্মীর অভাব নেই। অভাব কর্মীদের মনবলের। অধীরের গোসায় যদি তোলপাড় হয়ে যায় সবকিছু তাই সাহস করে ‘মান্নান হুসেনকে হাত চিহ্নে ভোটদিন’ কথাটা লিখতে পারছেননা তারা। এই অন্তঃসংঘাত প্রকাশ্যে চলে আসে গত লোকসভা নিবার্চনের পর থেকে। মুশির্দাবাদ জ়েলা কংগ্রেসের সভাপতি অধির রঞ্জন চৌধুরীর সাথে মান্নান হুসেনের দ্বন্দ আজীবন। অধির রঞ্জন আর মান্নান হোসেন দুজনেই ছিলেন সোমেন অনুগামী। দুইজনের মধ্যে কে তৎকালীন রাজ্য কংগ্রেস সভাপতির কাছের মানুষ হবেন সেই নিয়ে চলতো মৃদু উত্তেজনা। সোমেন অধিরকে বিধান সভার টিকিট দেন। তখন মমতা প্রকাশ্যে এর প্রতিবাদ করেন। খোলা মঞ্চে আত্মহত্যা পযর্ন্ত করতে যান। কিন্তু তবুও অধির কে এগিয়ে নিয়ে চলতো সোমেন। দলের মধ্যে ও বাইরে অধিরের শত সমালোচনাকে পাশে রেখে রাজনৈতীক ভাবে অধির চৌধুরীকে সাহায্য করতে কখনো কসুর করেননি সোমেন। তবে অধির শেষ পযর্ন্ত সোমেনের এই সাহায্যের কতটা প্রতিদান দিয়েছিলেন তা আজও বিশ্ময়ের মোড়কে বাঁধা। হঠাৎ সোমেন মিত্রকে পাশ কাটিয়ে অধির হয়ে উঠলেন প্রিয়রঞ্জন ভক্ত। অধিরের এই পরিবতর্নকে কাজে লাগালেন মান্নান। মান্নান আস্তে আস্তে হয়ে উঠলেন মুশির্দাবাদে সোমেনের প্রতিনিধি। আর তার চরম রাজনৈতিক শত্রু রইল অধির রঞ্জন। অধির ও মান্নানের এই দ্বন্দ এখন এমন পযার্য়ে পৌছেছে যে মুশির্দাবাদে কংগ্রেস দলের উর্দ্ধে স্থান পেয়েছে এই অধির-মান্নান ‘লবি বাজি’। দল মুশির্দাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী মান্নান হোসেন কে করলেও, মুশির্দাবাদের জেলা সভাপতি,বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী এবং মুশির্দাবাদের লোককথিত বেতাজ বাদশা অধির রঞ্জনের অদৃশ্য অঙ্গুলি নির্দেশে স্তব্ধ হয়ে রয়েছে মান্নান হুসেনের ভোট প্রচার পব।
No comments:
Post a Comment