পুরষ্কৃত হতে পারেন সোমনাথ ...............
তন্ময় চক্রবর্ত্তী
সঙ্কটের সময় দাঁড়িয়েছিলেন সরকারের পাশে। দল চাইলেও ছাড়েননি স্পিকারের পদ। ফলে তাঁকে দল থেকে বহিস্কৃত হতে হয়েছে। ব্যক্তিটি, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। এবার যে তাদের ঋণ শোধ করার পালা তা বুঝে গিয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউ পি এ সরকার। সোমনাথবাবুর মতো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে পাশে পেলে আখেরে তাদেরই লাভ। তাই ইনফোসিসের সহ অধিকর্তা নন্দন নিলেকানিকে যোজনা কমিশনের ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন স্কিম এর চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করবার পর জল্পনা শুরু হয়েছে প্রাক্তন স্পিকারকে নিয়েও।
উল্লেখ্য, বুধবার প্রধাণমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হয় এই প্রাক্তন বাম নেতার। এরপরই প্রণববাবু গভীর রাতে তাঁর আকবর রোডের বাংলোতে গিয়ে দেখা করবার পর জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে যে,প্রধাণমন্ত্রী নিজে তাঁর জন্য কাজ ভেবে রেখেছেন। ইতিমধ্যেই বিহার, কর্নাটক ও মধ্যপ্রদেশে রাজ্যপাল নিযুক্ত হয়েছে। জুলাই মাসে গুজরাত, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র ও উত্তরপ্রদেশে রাজ্যপাল নিয়োগ করা হবে। তাকে এই পদে বসানোর কথাও তারা ভাবতে শুরু করেছেন। আবার, এর মধ্যেই লন্ডনে হাইকমিশনার নিয়োগের কথাও চলছে। এই পদটিতেও তাকে বসানো হতে পারে। এছাড়াও, বিচার-বিভাগ বা সংস্কার কমিশনে ফাঁকা রয়েছে অনেক প্রশাসনিক পদ।
সোমনাথবাবু অবশ্য এসব অস্বীকার করেছেন। তবে রাজীব গাঁধীর পর বুদ্ধিজীবিদের প্রশাসনিক পদে নিয়ে আসার যে রীতি মনমোহন সিংহ’ও অনুসরণ করতে শুরু করেছেন তাতে নিঃসন্দেহে তিনি কোন পদ পেতেই পারেন। উপর্যপরি তিনি এক অভিজ্ঞ নেতাও।
নিষ্ঠার সঙ্গে লোকসভার স্পিকারের দায়িত্ব পালন, আস্থা ভোটের সময় দল সমর্থন তুলে নিলেও তাঁর সেই পদে থাকা- এ সব কিছুই তাঁকে কংগ্রেস নেতৃত্বের কাছের লোক করে তুলেছে। তাই এবারও তাকে কোন সন্মানজনক পদেই দেখা যাবে বলে আশা করছে রাজনৈতিক মহল।
তিনি সেই পদ গ্রহণ করে আবার কি হতাশ করবেন সি পি এম নেতৃত্বকে নাকি রাজনীতির পর এসব থেকেও সন্ন্যাস নেবেন-সেটাই দেখবার।
Saturday, June 27, 2009
আগামীকাল রাজ্যের ১৬ টি পৌরসভায় ভোট..................
আগামীকাল রাজ্যের ১৬ টি পৌরসভায় ভোট..................
পঞ্চায়েত থেকে লোকসভা ভারাডুবির পর আবার অগ্নি পরিক্ষার মুখোমুখি সি.পি.আই(এম)। সামনেই এ রাজ্যের ১৬ টি পৌরসভায় নির্বাচন। বিগত ভোটের লজ্জাজনক হার থেকে মুখ রক্ষার, এই সুযোগ হারাতে নারাজ সিপিএম নেতৃত্ব। প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। রাজ্য কমিটির তরফ থেকে পৌরসভা গুলির লোকাল কমিটিতে পাঠানো হয়েছে বিশেষ নির্দেশাবলী। এই বিশেষ নির্দেশে কর্মী-সমর্থকদের আরো বেশি নিষ্ঠার সাথে দলের কাজে আত্মনিয়োগ করার আহবান করা হয়েছে। সিপিএম রাজ্য কমিটির এক নেতার এই বিষয়ে বক্তব্য- “ ২০০৭ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমাদের অবস্থা খারাপ হয়েছিলো। ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনেও জনাদেশে আমরা ভালো সফল্য পাইনি। পঞ্চায়েত নির্বাচনে জনসমর্থন আদায় করতে না পারলে সামনের বিধানসভা ভোটে ভরাডুবি অবস্থা থেকে বাঁচার রাস্তা নেই”।
অন্য দিকে সিপিএমের যুযুধান প্রতিদ্বন্দী তৃণমূল কংগ্রেস’ও সর্বশক্তি দিয়ে নেমেছে পৌরভোট বাজিমাত করতে। লোকসভা ভোটে জোট সঙ্গী কংগ্রেসের সাথে অভূতপূর্ব সাফল্য লাভের পর ১৬ টি পুরভোটেও কংগ্রেসের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়েছে তৃণমূল। ইসলামপুর, কালিয়াগঞ্জ, মালবাজার এবং সাইথিঁয়া পৌরসভা গতবারে কংগেসের দখলে ছিলো আর এগরা পৌরসভা ছিলো তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে। বাকি বেশ কয়েকটি পৌরসভা বর্তমানে আছে সিপিএমের দখলে। এবার সিপিএমের কাছ থেকে সবকটি পৌরসভা দখলের পণ নিয়ে ভোট যুদ্ধে নেমেছে তৃণমূল-কংগ্রেস জোট। যদিও আভ্যন্তরিন মতপার্থক্যের কারনে দমদম, দক্ষিণ দমদম ও সাইথিঁয়া পৌরসভায় কিছু ওয়ার্ডে কংগ্রেস ও তৃণমূল জোটবদ্ধ হতে পারেনি।
এদিকে সি পি এম নেতা সুভাষ চক্রবর্তী অসুস্থতার কারণে নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করতে পারেন নি। তাই ইতিমধ্যে লড়াইয়ে দমদম ও দক্ষিন দমদম পৌরসভায় অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে বামফ্রন্ট।
নির্বাচন কমিশন ভোটের দিন ও ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক সন্ত্রাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে এখন থেকেই। নিয়োগ করা হয়েছে কুড়ি হাজার পোলিং অফিসার। প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিশাল সশস্ত্র বাহিনী। তবে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে রাজনৈতিক সন্ত্রাস। গতকাল দমদম পুর অঞ্চলে বোমা ফেটে নিহত হয়েছেন চার তৃণমূল কর্মী।
প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে কার্সিয়াং, কালিম্পং ও দার্জিলিং পৌরসভায় একটিও মনোনয়নপত্র জমা না পড়ার কারণে ঐ পৌরসভা গুলিতে ভোটদান পর্ব স্থগিত রাখা হয়েছে। গোর্খাল্যান্ডের দাবীতে অটল বিমল গুরুং-রা সেখনে ভোট বয়কট এর ডাক দিয়েছেন।
পঞ্চায়েত থেকে লোকসভা ভারাডুবির পর আবার অগ্নি পরিক্ষার মুখোমুখি সি.পি.আই(এম)। সামনেই এ রাজ্যের ১৬ টি পৌরসভায় নির্বাচন। বিগত ভোটের লজ্জাজনক হার থেকে মুখ রক্ষার, এই সুযোগ হারাতে নারাজ সিপিএম নেতৃত্ব। প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। রাজ্য কমিটির তরফ থেকে পৌরসভা গুলির লোকাল কমিটিতে পাঠানো হয়েছে বিশেষ নির্দেশাবলী। এই বিশেষ নির্দেশে কর্মী-সমর্থকদের আরো বেশি নিষ্ঠার সাথে দলের কাজে আত্মনিয়োগ করার আহবান করা হয়েছে। সিপিএম রাজ্য কমিটির এক নেতার এই বিষয়ে বক্তব্য- “ ২০০৭ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমাদের অবস্থা খারাপ হয়েছিলো। ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনেও জনাদেশে আমরা ভালো সফল্য পাইনি। পঞ্চায়েত নির্বাচনে জনসমর্থন আদায় করতে না পারলে সামনের বিধানসভা ভোটে ভরাডুবি অবস্থা থেকে বাঁচার রাস্তা নেই”।
অন্য দিকে সিপিএমের যুযুধান প্রতিদ্বন্দী তৃণমূল কংগ্রেস’ও সর্বশক্তি দিয়ে নেমেছে পৌরভোট বাজিমাত করতে। লোকসভা ভোটে জোট সঙ্গী কংগ্রেসের সাথে অভূতপূর্ব সাফল্য লাভের পর ১৬ টি পুরভোটেও কংগ্রেসের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়েছে তৃণমূল। ইসলামপুর, কালিয়াগঞ্জ, মালবাজার এবং সাইথিঁয়া পৌরসভা গতবারে কংগেসের দখলে ছিলো আর এগরা পৌরসভা ছিলো তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে। বাকি বেশ কয়েকটি পৌরসভা বর্তমানে আছে সিপিএমের দখলে। এবার সিপিএমের কাছ থেকে সবকটি পৌরসভা দখলের পণ নিয়ে ভোট যুদ্ধে নেমেছে তৃণমূল-কংগ্রেস জোট। যদিও আভ্যন্তরিন মতপার্থক্যের কারনে দমদম, দক্ষিণ দমদম ও সাইথিঁয়া পৌরসভায় কিছু ওয়ার্ডে কংগ্রেস ও তৃণমূল জোটবদ্ধ হতে পারেনি।
এদিকে সি পি এম নেতা সুভাষ চক্রবর্তী অসুস্থতার কারণে নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করতে পারেন নি। তাই ইতিমধ্যে লড়াইয়ে দমদম ও দক্ষিন দমদম পৌরসভায় অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে বামফ্রন্ট।
নির্বাচন কমিশন ভোটের দিন ও ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক সন্ত্রাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে এখন থেকেই। নিয়োগ করা হয়েছে কুড়ি হাজার পোলিং অফিসার। প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিশাল সশস্ত্র বাহিনী। তবে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে রাজনৈতিক সন্ত্রাস। গতকাল দমদম পুর অঞ্চলে বোমা ফেটে নিহত হয়েছেন চার তৃণমূল কর্মী।
প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে কার্সিয়াং, কালিম্পং ও দার্জিলিং পৌরসভায় একটিও মনোনয়নপত্র জমা না পড়ার কারণে ঐ পৌরসভা গুলিতে ভোটদান পর্ব স্থগিত রাখা হয়েছে। গোর্খাল্যান্ডের দাবীতে অটল বিমল গুরুং-রা সেখনে ভোট বয়কট এর ডাক দিয়েছেন।
পুরষ্কৃত হতে পারেন সোমনাথ ...............
তন্ময় চক্রবর্ত্তী
সঙ্কটের সময় দাঁড়িয়েছিলেন সরকারের পাশে। দল চাইলেও ছাড়েননি স্পিকারের পদ। ফলে তাঁকে দল থেকে বহিস্কৃত হতে হয়েছে। ব্যক্তিটি, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। এবার যে তাদের ঋণ শোধ করার পালা তা বুঝে গিয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউ পি এ সরকার। সোমনাথবাবুর মতো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে পাশে পেলে আখেরে তাদেরই লাভ। তাই ইনফোসিসের সহ অধিকর্তা নন্দন নিলেকানিকে যোজনা কমিশনের ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন স্কিম এর চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করবার পর জল্পনা শুরু হয়েছে প্রাক্তন স্পিকারকে নিয়েও।
উল্লেখ্য, বুধবার প্রধাণমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হয় এই প্রাক্তন বাম নেতার। এরপরই প্রণববাবু গভীর রাতে তাঁর আকবর রোডের বাংলোতে গিয়ে দেখা করবার পর জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে যে,প্রধাণমন্ত্রী নিজে তাঁর জন্য কাজ ভেবে রেখেছেন। ইতিমধ্যেই বিহার, কর্নাটক ও মধ্যপ্রদেশে রাজ্যপাল নিযুক্ত হয়েছে। জুলাই মাসে গুজরাত, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র ও উত্তরপ্রদেশে রাজ্যপাল নিয়োগ করা হবে। তাকে এই পদে বসানোর কথাও তারা ভাবতে শুরু করেছেন। আবার, এর মধ্যেই লন্ডনে হাইকমিশনার নিয়োগের কথাও চলছে। এই পদটিতেও তাকে বসানো হতে পারে। এছাড়াও, বিচার-বিভাগ বা সংস্কার কমিশনে ফাঁকা রয়েছে অনেক প্রশাসনিক পদ।
সোমনাথবাবু অবশ্য এসব অস্বীকার করেছেন। তবে রাজীব গাঁধীর পর বুদ্ধিজীবিদের প্রশাসনিক পদে নিয়ে আসার যে রীতি মনমোহন সিংহ’ও অনুসরণ করতে শুরু করেছেন তাতে নিঃসন্দেহে তিনি কোন পদ পেতেই পারেন। উপর্যপরি তিনি এক অভিজ্ঞ নেতাও।
নিষ্ঠার সঙ্গে লোকসভার স্পিকারের দায়িত্ব পালন, আস্থা ভোটের সময় দল সমর্থন তুলে নিলেও তাঁর সেই পদে থাকা- এ সব কিছুই তাঁকে কংগ্রেস নেতৃত্বের কাছের লোক করে তুলেছে। তাই এবারও তাকে কোন সন্মানজনক পদেই দেখা যাবে বলে আশা করছে রাজনৈতিক মহল।
তিনি সেই পদ গ্রহণ করে আবার কি হতাশ করবেন সি পি এম নেতৃত্বকে নাকি রাজনীতির পর এসব থেকেও সন্ন্যাস নেবেন-সেটাই দেখবার।
তন্ময় চক্রবর্ত্তী
সঙ্কটের সময় দাঁড়িয়েছিলেন সরকারের পাশে। দল চাইলেও ছাড়েননি স্পিকারের পদ। ফলে তাঁকে দল থেকে বহিস্কৃত হতে হয়েছে। ব্যক্তিটি, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। এবার যে তাদের ঋণ শোধ করার পালা তা বুঝে গিয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউ পি এ সরকার। সোমনাথবাবুর মতো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে পাশে পেলে আখেরে তাদেরই লাভ। তাই ইনফোসিসের সহ অধিকর্তা নন্দন নিলেকানিকে যোজনা কমিশনের ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন স্কিম এর চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করবার পর জল্পনা শুরু হয়েছে প্রাক্তন স্পিকারকে নিয়েও।
উল্লেখ্য, বুধবার প্রধাণমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হয় এই প্রাক্তন বাম নেতার। এরপরই প্রণববাবু গভীর রাতে তাঁর আকবর রোডের বাংলোতে গিয়ে দেখা করবার পর জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে যে,প্রধাণমন্ত্রী নিজে তাঁর জন্য কাজ ভেবে রেখেছেন। ইতিমধ্যেই বিহার, কর্নাটক ও মধ্যপ্রদেশে রাজ্যপাল নিযুক্ত হয়েছে। জুলাই মাসে গুজরাত, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র ও উত্তরপ্রদেশে রাজ্যপাল নিয়োগ করা হবে। তাকে এই পদে বসানোর কথাও তারা ভাবতে শুরু করেছেন। আবার, এর মধ্যেই লন্ডনে হাইকমিশনার নিয়োগের কথাও চলছে। এই পদটিতেও তাকে বসানো হতে পারে। এছাড়াও, বিচার-বিভাগ বা সংস্কার কমিশনে ফাঁকা রয়েছে অনেক প্রশাসনিক পদ।
সোমনাথবাবু অবশ্য এসব অস্বীকার করেছেন। তবে রাজীব গাঁধীর পর বুদ্ধিজীবিদের প্রশাসনিক পদে নিয়ে আসার যে রীতি মনমোহন সিংহ’ও অনুসরণ করতে শুরু করেছেন তাতে নিঃসন্দেহে তিনি কোন পদ পেতেই পারেন। উপর্যপরি তিনি এক অভিজ্ঞ নেতাও।
নিষ্ঠার সঙ্গে লোকসভার স্পিকারের দায়িত্ব পালন, আস্থা ভোটের সময় দল সমর্থন তুলে নিলেও তাঁর সেই পদে থাকা- এ সব কিছুই তাঁকে কংগ্রেস নেতৃত্বের কাছের লোক করে তুলেছে। তাই এবারও তাকে কোন সন্মানজনক পদেই দেখা যাবে বলে আশা করছে রাজনৈতিক মহল।
তিনি সেই পদ গ্রহণ করে আবার কি হতাশ করবেন সি পি এম নেতৃত্বকে নাকি রাজনীতির পর এসব থেকেও সন্ন্যাস নেবেন-সেটাই দেখবার।
২রা জুলাই শুরু হতে চলেছে বিশ্ববঙ্গ সন্মেলন...........................।
ভাস্কর ব্যানার্জী
আগামী ২রা জুলাই আমেরিকের সানফ্রান্সিসকোতে শুরু হতে চলেছে বিশ্ব বঙ্গসন্মেলন । এবারের সন্মেলনটি হবে অন্যান্য বছরের তুলণায় অনেক বড় এবং আকর্ষনীয়। সন্মেলনের মূল উদ্যোক্তা ‘কালচারাল অ্যাসোসিয়েশান অফ বেঙ্গল অফ নর্থ আমেরিকা’- এর পক্ষ থেকে এক সাংবাদিক সন্মেলনের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে সম্পুর্ন অনুষ্ঠানটির নির্ঘন্ট। ২রা থেকে ৪ঠা জুলাই অনুষ্ঠিত হবে বৈচিত্রপূর্ণ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিম বঙ্গ ও বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পিরা। বাংলা বই এর পাঠক ও বাংলা রসনার রসিক দের জন্যও থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা। এবারের অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তাদের তরফ থেকে আশা করা হচ্ছে এই বারের সন্মেলনে জনসমাগম হবে অন্যান্য বারের তুলনায় অনেক বেশি। প্রায় ৮০০০ বাঙলি এই সন্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বলে ধারনা করছেন উদ্যোক্তারা । এবার সন্মেলন শুরু হওয়ার আগের দিন অর্থাৎ ১ লা জুলাই আয়োজন করা হচ্ছে এক বিশেষ বাণিজ্যিক আলোচনা চক্রের । এই আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন ভারত ও আমেরিকার কয়েকটিক অগ্রগণ্য বাণিজ্যিক সংস্থার কর্ণধাররা । বঙ্গসন্মেলনের এই বাণিজ্যিক আলোচনা চক্রে যোগ দেয়ার জন্য ইতি মধ্যেই আমন্ত্রিত হয়েছেন বেঙ্গল অম্বুজা ও রাইস গ্রুপের মতো বানিজ্যিক সংস্থা গুলির কর্নধাররা । এছাড়াও বিশেষ আমন্ত্রীত হিসেবে উপস্থিত থাকছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি প্রসুন মুখোপাধ্যায়। এবারে তথ্য প্রযুক্তির জন্য বিশেষ এক আলোচনা সভা ও বিপনন কেন্দ্রের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কলকাতার এবং বিশ্বের বিভিন্ন বাঙালি তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা গুলি এবারের বঙ্গ সন্মেলনে উপস্থিত থেকে তুলেধরেবেন তাদের উৎপাদিত দ্রব্য সামগ্রী।
আগামী ২রা জুলাই আমেরিকের সানফ্রান্সিসকোতে শুরু হতে চলেছে বিশ্ব বঙ্গসন্মেলন । এবারের সন্মেলনটি হবে অন্যান্য বছরের তুলণায় অনেক বড় এবং আকর্ষনীয়। সন্মেলনের মূল উদ্যোক্তা ‘কালচারাল অ্যাসোসিয়েশান অফ বেঙ্গল অফ নর্থ আমেরিকা’- এর পক্ষ থেকে এক সাংবাদিক সন্মেলনের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে সম্পুর্ন অনুষ্ঠানটির নির্ঘন্ট। ২রা থেকে ৪ঠা জুলাই অনুষ্ঠিত হবে বৈচিত্রপূর্ণ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিম বঙ্গ ও বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পিরা। বাংলা বই এর পাঠক ও বাংলা রসনার রসিক দের জন্যও থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা। এবারের অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তাদের তরফ থেকে আশা করা হচ্ছে এই বারের সন্মেলনে জনসমাগম হবে অন্যান্য বারের তুলনায় অনেক বেশি। প্রায় ৮০০০ বাঙলি এই সন্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বলে ধারনা করছেন উদ্যোক্তারা । এবার সন্মেলন শুরু হওয়ার আগের দিন অর্থাৎ ১ লা জুলাই আয়োজন করা হচ্ছে এক বিশেষ বাণিজ্যিক আলোচনা চক্রের । এই আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন ভারত ও আমেরিকার কয়েকটিক অগ্রগণ্য বাণিজ্যিক সংস্থার কর্ণধাররা । বঙ্গসন্মেলনের এই বাণিজ্যিক আলোচনা চক্রে যোগ দেয়ার জন্য ইতি মধ্যেই আমন্ত্রিত হয়েছেন বেঙ্গল অম্বুজা ও রাইস গ্রুপের মতো বানিজ্যিক সংস্থা গুলির কর্নধাররা । এছাড়াও বিশেষ আমন্ত্রীত হিসেবে উপস্থিত থাকছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি প্রসুন মুখোপাধ্যায়। এবারে তথ্য প্রযুক্তির জন্য বিশেষ এক আলোচনা সভা ও বিপনন কেন্দ্রের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কলকাতার এবং বিশ্বের বিভিন্ন বাঙালি তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা গুলি এবারের বঙ্গ সন্মেলনে উপস্থিত থেকে তুলেধরেবেন তাদের উৎপাদিত দ্রব্য সামগ্রী।
Friday, May 29, 2009
২০০৯উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হল।
২৯ শে মে'০৯,মৌমিতা ঘোষ,কলকাতা
২০০৯ সালের উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হল আজ় সকাল ১০টার সময় বিদ্যাসাগর ভবন থেকে।পর্ষদ সভাপতি আনুষ্ঠানিক ভাবে ফল ঘোষনা করেছেন।গতবারের তুলনায় এবারের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক বেশী।এবারের পাশের হার ৮২.০৮ শতাংশ। এবারের উচ্চমাধ্যমিকের পাশের হার রের্কড ছোঁয়া। তুলনামূলকভাবে ছাত্রীদের পাশের হার বেশী।ছাত্রদের পাশের হার ৮৯শতাংশ। সেখানে ছাত্রীদের পাশের হার ৯১শতাংশ।
পর্ষদ সভাপতি এ বছরের উচ্চ-মাধ্যমিকের ফলাফল গ্রেডের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন।পর্ষদ সভাপতি জানিয়েছেন পাশের দিক থেকে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর ,কলকতা হাওড়া,হুগলী,পশ্চিমমেদিনীপুর।কিন্তু সেই তুলনায় পিছিয়ে আছে জলপাইগুড়ি,মূর্শিদাবাদ।একই সঙ্গে পর্ষদ সভাপতি জানিয়েছেন ২০০১ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে ১৭.৩.২০১০ তারিখে।
২০০৯ সালের উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হল আজ় সকাল ১০টার সময় বিদ্যাসাগর ভবন থেকে।পর্ষদ সভাপতি আনুষ্ঠানিক ভাবে ফল ঘোষনা করেছেন।গতবারের তুলনায় এবারের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক বেশী।এবারের পাশের হার ৮২.০৮ শতাংশ। এবারের উচ্চমাধ্যমিকের পাশের হার রের্কড ছোঁয়া। তুলনামূলকভাবে ছাত্রীদের পাশের হার বেশী।ছাত্রদের পাশের হার ৮৯শতাংশ। সেখানে ছাত্রীদের পাশের হার ৯১শতাংশ।
পর্ষদ সভাপতি এ বছরের উচ্চ-মাধ্যমিকের ফলাফল গ্রেডের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন।পর্ষদ সভাপতি জানিয়েছেন পাশের দিক থেকে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর ,কলকতা হাওড়া,হুগলী,পশ্চিমমেদিনীপুর।কিন্তু সেই তুলনায় পিছিয়ে আছে জলপাইগুড়ি,মূর্শিদাবাদ।একই সঙ্গে পর্ষদ সভাপতি জানিয়েছেন ২০০১ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে ১৭.৩.২০১০ তারিখে।
Friday, May 22, 2009
১৫তম লোকসভায় প্রধান মন্ত্রী রূপে শপথ নিচ্ছেন মনমোহন
১৫তম লোকসভায় প্রধান মন্ত্রী রূপে শপথ নিচ্ছেন মনমোহন
http://www.youtube.com/watch?v=FjERtUhoUrE
http://www.youtube.com/watch?v=h9UUsM2BnJo
http://www.youtube.com/watch?v=FjERtUhoUrE
http://www.youtube.com/watch?v=h9UUsM2BnJo
Tuesday, May 19, 2009
১৯শে মে বাংলা ভাষা মর্য্যাদা দিবসে আমরা বাঙ্গালী -র আহবান

১৯শে মে ভাষা মর্য্যাদা দিবসে ভিন্নবাসর রেডিও-তে কথা বলছেন আমারা বাঙ্গালী -র কেন্দ্রীয় সচিব শঙ্কর গঙ্গোপাধ্যয় ...
http://www.free-codecs.com/download_soft.php?d=3200&s=510
স্বরূপ বোস,১৯শে মে'০৯,কলকাতা

Subscribe to:
Posts (Atom)